মারিয়াম (আ.) অলৌকিকভাবে গর্ভবতী হন এবং নির্দিষ্ট সময়ে প্রসব বেদনা উপলব্ধি করেন। সমাজের মানুষ খারাপ বলবেন এ কারণে নিরুপায় হয়ে দূরে চলে যান জনমানবহীন বিরান প্রান্তরে। তিনি একটি খেজুরগাছে হেলান দেন।
অতঃপর ফেরেশতা তার নিম্নপাশ থেকে ডেকে বলল, তুমি দুঃখ কোরো না। তোমার পাদদেশে তোমার রব এক নহর সৃষ্টি করেছেন।
তুমি তোমার দিকে খেজুরগাছের কাণ্ড নাড়া দাও, তা তোমাকে তরতাজা খেজুর দেবে। (সুরা : মারিয়াম, আয়াত : ২৪-২৫)।
এই সংকটাপন্ন পরিস্থিতিতে মারিয়াম (আ.) শুধু খেজুর ও পানি খেয়ে জীবন ধারণ করেন। এ ঘটনার আলোকে মুসলিম মনীষীরা বলে থাকেন, একজন গর্ভবতী নারীর জন্য উত্তম খাবার হলো তরতাজা খেজুর।
প্রেগনেন্সিতে কোষ্ঠকাঠিন্য কমন একটি সমস্যা। খেজুরে প্রচুর পরিমাণ ফাইভের থাকায় হজম শক্তি বৃদ্ধি করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে।
রক্তশূন্যতা দূর করে।
সন্তান জন্মদানের সময় মায়ের অনেক রক্তপাত হয়। এতে তাদের শরীর দুর্বল হওয়ার পাশাপাশি নানা জটিলতা দেখা যায়। এজন্য, নিয়ম করে খেজুর খেলে শরীরে দ্রুত রক্ত তৈরি হয় এবং শক্তির সঞ্চার হয়।
প্রসব বেদনার ব্যাথা কমায়।
নিয়মিত খেজুর খেলে মহিলাদের বেদনাদায়ক ‘লেবার পেইন’ অনেকটা কম হয়।
জরায়ুর পেশী শক্তিশালী করে।
খেজুরে ‘অক্সিটোসিন’ নামক এক ধরনের হরমোন থাকে যা জরায়ুর পেশি সংকোচন নিয়ন্ত্রণ করে। এই হরমোন প্রসবের সময় প্রসব বেদনা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
নরমাল ডেলিভারির সম্ভাবনা বাড়ায়।
গর্ভাবস্থার শেষের দিকে প্রতিদিন ৬০-৮০ গ্রাম খেজুর খাওয়ার ফলে সার্ভিক্স নরম হতে সাহায্য করে। নরম সার্ভিক্স প্রসবের জন্য অনুকূল পরিবেশ তৈরি করে। এর ফলে অনেক সময় কৃত্রিমভাবে কিংবা ওষুধ দিয়ে প্রসব ব্যথা সৃষ্টি করার প্রয়োজন হয় না।
বাচ্চার ওজন বৃদ্ধিকরে।
আইসিডিডিআরবির গবেষণামতে প্রতি ১০ জন শিশুর চারজনই ওজন কম নিয়ে জন্মগ্রহণ করে। তার কারণ হিসেবে মায়েদের অপুষ্টিকে দায়ী করা হয়ে থাকে। নিয়মিত খেজুর খেলে মায়ের পুষ্টির ঘাটতি পূরণ করে এবং অনাগত সন্তানের ওজন বৃদ্ধি পায়।
বাচ্চার গঠন বৃদ্ধি করে।
খেজুরে আছে প্রোটিন ও অ্যামিনো আ্যসিড যা শিশুর কোষ বৃদ্ধি ও শারীরিক গঠনে খুবই উপকারী।
আমাদের থেকে কেন নিবেন?
আমরা শুধু প্রেগনেন্সি মায়েদের নিয়ে কাজ করছি তাই হাইজেন মেন্টেইনের গুরুত্বটা আমাদের কাছে অনেক বেশি।
আমরা এই কম্বোটিতে সবচেয়ে জনপ্রিয় দুটি খেজুর এড করেছি যা মায়েদের খাবারের প্রতি অনিহা দূর করবে এবং পুষ্টির ঘাটতি পূরণ করবে।
নেক সন্তান লাভের জন্য কুরআনে বর্ণিত আমল গুলো স্টিকার আকারে দিয়েছি যেগুলো আপনি বাসায় বেডের পাশে অথবা টেবিলের সামনে লাগিয়ে রাখলে যখন ইচ্ছা পরতে পারবেন এর দ্বারা আপনার নেক সন্তান হওয়ার সম্ভাবনা অনেকটাই বেড়ে যাবে ইনশাআল্লাহ।
আমাদের কথা কাজের সাথে মিল না থাকলে আপনাকে রিফান্ড দেওয়া হবে ইনশাল্লাহ।
যেকোনো প্রয়োজনে যোগাযোগ করুন এই নম্বরেঃ- 01321359731